রুটি ও গোশত
রশিদ: এসো না আজ আমাদের ঘরে নাস্তা করতে!
খালিদ: ওকে আসছি।
রশিদ: (দস্তরখানায় শুধু রুটির বহর এনে বলল) আস এবার খাবার গ্রহণ করে ফেলি।
খালিদ: (পলায়ন করতে করতে বলল) ঠিকাছে তাহলে আসছি।
রশিদ: কখন?
খালিদ: কুরবানির ঈদে।
রশিদ: কেন?
খালিদ: কারণ আশা করা যায়, সেদিন রুটির সাথে গোশতও থাকবে!!
কুলির বিনিময়
এক আহম্মক আটা ক্রয় করে কুলিকে দিল তা তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। মানুষের ভিড়ে প্রবেশ করার পর কুলি আটা নিয়ে পলায়ন করে। কয়েকদিন পর আহম্মক কুলিকে কোথাও দেখতে পেয়ে এই ভয়ে পলায়ন করে যে, কুলি হয়ত তার কাছে আটা বহনের বিনিময় চেয়ে বসবে!
জুমার নামাজ
পিতা ছেলেকে বলছে- কিরে আবুল! আমরা কোন্দিন জানি মসজিদে গিয়ে জুমার নামায আদায় করেছি..?
আবুল: আমার স্পষ্ট স্মরণ নেই, তবে যতটুকু মনে পড়ছে হয়ত সোমবার দিন হবে।
পিতা: সত্য বলেছিস আবুল।
আমারও এমনই মনে হয়!
সিজদা
এক লোক ঘরওয়ালাকে বলল: তোমার ঘরের ছাদ ঠিকঠাক কর। কারণ তা মটমট করছে।
ঘরওয়ালা: তুমি ভয় পেয়ো না কারণ তা তাসবীহ পাঠ করছে।
লোক: কিন্তু আমি তো আশংকা করছি, হৃদয় নরম হলে সিজদাই করে বসবে।
দুইবন্ধু কথা বলছে…
১ম বন্ধু : মশা কত প্রকার?
২য় বন্ধু : মশা তো সাত প্রকার!
১ম বন্ধু : আচ্ছা বলতো কী কী?
২য় বন্ধু : ১. যে মশা গায়ে এসে বসামাত্রই কামড়ায় সে রাক্ষুসে মশা। ২. ঘুমন্ত অবস্থায় কামড়ালে সুযোগসন্ধানী মশা। ৩. নাকের মধ্যে ঢুকলে তা নমরুদি মশা। ৪. থাপ্পড় দিলে যে মশা হাতের ফাঁক দিয়ে চলে যায় তা গোল্লাছুট মশা। ৫. যে মশা পুস্তকে বসে তা শিক্ষিত মশা। ৬. যে মশা সারা দিন ঘুরে বেড়ায় তা বেকার মশা। আর ৭. যে মশা কানের কাছে গুন গুন করে তা শিল্পী মশা!