১) ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি
২) আভরণ শব্দের অর্থ অলংকার
৩) বাবুর্চি তুর্কি শব্দ
৪) শুদ্ধ উচ্চারণ- মূর্ধন্য
৫) চীনা শব্দ- চা, চিনি
৬) ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের উদ্দেশ্য- বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা
৭) সন্ধির প্রধান সুবিধা উচ্চারণে
৮) কর্মভোগ এড়ানো যায় না। এখানে কর্ম অর্থ কৃতকর্ম
৯) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে? এখানে না প্রশ্নবোধক অর্থে
১০) পাবক শব্দের সমার্থ- অগ্নি
১১) তুমি যাও- অনুজ্ঞা
১২) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ- উৎকর্ষতা
১৩) অমিত্রাক্ষর ছন্দের বৈশিষ্ট্য- অন্তমিল থাকে না
১৪) চাঁদ- তদ্ভব শব্দ
১৫) পুণ্যে মতি হোক। এখানে পুণ্যে- বিশেষ্য
১৬) তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি- যৌগিক বাক্য
১৭) আনারস, চাবি- পর্তুগিজ শব্দ
১৮) শুদ্ধ বানান- নির্নিমেষ
১৯) সংশয় এর বিপরীত শব্দ- প্রত্যয়
২০) ইহলোকে যা সামান্য নয়- আলোক সামান্য
২১) ভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়- সাধু ভাষায়
২২) রাত্রির সমার্থক নয়- বারিদ
২৩) ব্রজবুলি হলো- মৈথিলি ভাষার একটি উপভাষা
২৪) অভিধানে আগে বসবে- চাঁটি শব্দ
২৫) গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান- নজরুলের সাম্যবাদী কবিতার লাইন
২৬) অভিনিবেশ শব্দের অর্থ- মনোযোগ
২৭) সন্ধ্যায় সূর্য অস্ত যায়- নিত্যবৃত্ত অতীত
২৮) সাধুরীতির বৈশিষ্ট্য- সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠন পদ্ধতি মেনে চলে।
