স্টলে নকীব
স্টলে নকীব পাওয়া যায় না। স্টলে নকীব পেলে আমাদের জন্য খুব ভালো হতো। আমরা যারা মাদরাসার ছাত্র তাদের জন্য খুব সুবিধা হয়। প্লিজ নকীব ভাইয়া! স্টলে নকীব দেয়ার ব্যবস্থা করুন।
আব্দুল্লাহ খান
মধ্যবাড্ডা-ঢাকা।
ফিরতি মেইল : নকীব সারাদেশের ৬৪টি জেলায় একযোগে চলে যায়। জেলা থেকে থানা থানায় চলে যায়। এভাবেই চলে আসছে। আর ঢাকার বিভিন্ন স্টলে পত্রিকা পাওয়া যায়। যা এজন্টরা বিতরণ করে থাকে। তোমার চিঠির আবেদন সত্য-যৌক্তিক। বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় থাকলো।
নকীবের আয়োজনে
বইমেলার মাস ফেব্রুয়ারি। সারা মাসব্যপী মেলা চলবে। মেলায় নকীবের আয়োজনে সাহিত্য আড্ডা- লেখক পাঠক সম্মেলন করলে খুব সুন্দর হয়। মেলায় সবাই একসাথে নকীব নিয়ে একটা উৎসব হলে আনন্দটা বেড়ে যাবে অনেক। নকীব পরিবার কি বিষয়টি চিন্তায় আনবেন ?
তারিক আনোয়ার
লালবাগ জামিয়া কুরআনিয়া, ঢাকা।
ফিরতি মেইল : চমৎকার প্রস্তাব। এমন আয়োজন সত্যি অসাধারণ হবে। তবে প্রস্তুতি দরকার ছিলো আরো আগে থেকেই। তবুও বিশেষ বিবেচনায় থাকবে। আলোচনা করে সম্ভব হলে আয়োজন হবে লেখক-পাঠক সম্মেলন।
গল্প শোন প্রিয় নবীর
গল্প শোন প্রিয় নবীর। নকীবের ইতিহাসের সেরা আয়োজন সেরা লেখা। নকীব পাঠকদের জন্য এযাবৎ কালের সেরা উপহার। নকীব পরিবার ও প্রিয় লেখক মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন সাহেবকে আন্তরিক মোবারকবাদ।
সিদ্দিকুর রহমান
কামরাঙ্গিচর, ঢাকা।
ফিরতি মেইল : পাঠকের জন্যই নকীব। পাঠকের ভালোলাগাই আমাদের সম্পদ। আমাদের সকলের প্রিয় লেখক যাইনুল আবিদীন সাহেব লিখছেন, লিখবেন। নকীব, নকীবের সকল পাঠকের পক্ষথেকে অভিনন্দন। শুকরিয়া।
একটি অভিযোগ
আসসালামু আলাইকুম। শুভকামনা নকীব পরিবারের জন্য। আমার ছোট্ট একটি অভিযোগ! আমি নকীবে নিয়মিত লেখা পাঠাই। কিন্তু ছাপা হয় দুই-তিন মাস পরপর। আমি চাই আমার লেখা নিয়মিত আসুক। এজন্য আমাকে কি করতে হবে।
গাজী তাহমিদ আবরার
গাজীপুর চৌরাস্তা।
ফিরতি মেইল : তোমার লেখা নিয়মিতই পাচ্ছি। তবে তোমার মতো শত শত নবীন লেখক আছে যারা অনেক কষ্ট করে লেখা পাঠায় তাদের প্রিয় নকীবে। তাদেরও তো একটু সুযোগ দিতে হয়। আর একটি পত্রিকায় না লিখে কয়েকটি পত্রিকায় লিখ। দৈনিকে লিখ। এগিয়ে যাও। শক্তিমান লেখক হও এই প্রত্যাশা।
১ thought on “মেইলবক্স – ফেব্রুয়ারি ২০২০”
good