প্রিয় নকীব
অনেকদিন লকডাউন চললো। এই লকডাউনেও নকীব নিয়মিত পেয়েছি। এটা অনেক বড় পাওয়া। নতুন পুরোনো অনেকগুলো সংখ্যা পড়লাম। নকীব আমার সব সময়ই প্রিয়। লকডাউনে বন্ধুত্বটা আরো গাড় হলো। ধন্যবাদ নকীব।
শামিম খান
ষষ্ঠ শ্রেণি, রাইজিং সান কেজি অ্যান্ড হাইস্কুল, চট্টগ্রাম
ফিরতি মেইল: হ্যাঁ বন্ধু তুমি খুব ভালো কাজ করেছ। লকডাউন থাকলেও পড়াশুনা করতে হবে। ক্লাসে পড়া তো পড়তেই হবে সাথে মন ভালো রাখার জন্য ছড়া-গল্পসহ নানান কিছু পড়তে হবে। পড়ে পড়েই জানতে হবে। তোমার জন্য দুআ ও চিঠির জন্য ধন্যবাদ।
আমি ভালো নেই
প্রিয় নকীব! আমি ভালো নেই। সব সময় তুমি সময় মতো আস না। কখনো কখনো অনেক দেরী করো। এতে আমি অনেক কষ্ট পাই। আর আমার লেখা তো তুমি ছাপই না। মানে আমি তোমার প্রিয় বন্ধু না!! তাহলে কি করে ভালো থাকি বলো! যাক তোমাকে আরো কিছু দিন সময় দিলাম! দেখি তুমি কি করো!
আবিদ আহসান
শ্রীপুর-গাজীপুর।
ফিরতি মেইল: প্রিয় বন্ধু! তুমি আমার খুব প্রিয়দের একজন। তোমার চিঠি কত সুন্দর-তোমার অভিমানটাও সুন্দর। এবার একটু হাস! তুমি না হাসলে আমিও হাসবো না! আর এই যে তোমার চিঠি ছাপা হলো!! এবার খুশি হও অনেক খুশি। আবারও চিঠি লিখবে! তবে রাগ করে নয় খুশি খুশি শব্দ দিয়ে।
দারুণ একটা সংখ্যা
ওয়াও! কী দারুণ একটা সংখ্যা বানালে! ছড়া কবিতা গল্প। আর নিয়মিত পাচ্ছি হরর গল্প বিদেশি গল্প সাথে সায়েন্স ফিকশন। সব মিলিয়ে জমজমাট একটা নকীব। তবে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে প্রচ্ছদটা। তোমার সব প্রচ্ছদই আমার ভীষণ পছন্দ। তবে এবারের প্রচ্ছদটা আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে।
আফিফা তাবাসসুম
সদর-কিশোরগঞ্জ।
ফিরতি মেইল: তোমাদের লেখা দিয়েই তো নকীব বানানো হয়। তোমাদের লেখা যখন ওয়াও! অসাধারণ হয় তখন নকীবও ওয়াও ওয়াও হয়। তবে ওয়াও শব্দের অর্থ কিন্তু অনেকে বুঝবে না। আমরা বলি মাশাআল্লাহ। অসাধারণ, অসাধারণ। ধন্যবাদ চিঠির জন্য।