আমি নকীবের পদক প্রদান অনুষ্ঠানে ছিলাম। নির্বাহী সম্পাদক নকীবকে ঢেলে সাজানোর ঘোষণা দিয়েছেন। সত্যি কী নকীবকে নতুন রূপে পাচ্ছি? সময় মতো পাবো তো?
আবদুল্লাহ মিহরান
মিরপুর-১০
উত্তর: জানুয়ারি ২০২৩ সংখ্যা এখন তোমার হাতে। তাই তো? দেখো এবং পড়ো। নতুন কতটুকু করতে পেরেছি। মতামত দাও, জানাও ভালো-মন্দ। আর কী কী থাকতে পারে, তাও জানাতে পারো। ধন্যবাদ।
বহুদিন পর নকীবে চিঠি লিখলাম। লিখবো লিখবো করেও লেখা হয় না। ২০২২-এ তিনটি লেখা ছাপা হয়েছে। এজন্য নকীব পরিবারকে ধন্যবাদ। আমার লেখক হয়ে ওঠার পেছনে নকীব ও নকীবের সাহিত্য আসর সবচে বেশি অবদান রেখেছে।
নাঈম হাসান
মালিবাগ জামিয়া।
উত্তর: নকীব তো নিয়মিত বের হয়। বহুদিন পরপর বের হয় না। কিন্তু তোমরা অনেকেই লিখো বহুদিন পরপর। নকীব তার প্রিয় বন্ধুদের চায় নিয়মিত। সব সময়। তোমাদের সেরা লেখাটি নকীব প্রকাশ করতে চায়। নিয়মিত লিখবেÑ চিঠি হলেও লিখবে। পাশে থাকবে।
নকীব ধারাবাহিক একটি পত্রিকা। তার প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না। এমন সাজানো-গোছানো দ্বিতীয় আর কোনো পত্রিকা নেই। সব পত্রিকা প্রায় বন্ধ। নকীব তরুণদের লেখক হিসেবে গড়ে তুলছে, তাও সত্য। তবে নকীবে বড়দের লেখা আরো চাই। মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন সাহেবের লেখার মতো করে বড়দের লেখা নিমিত চাই।
মাইনুল ইসলাম
কুষ্টিয়া।
উত্তর: প্রথমে ধন্যবাদ চিঠির জন্য। আবেদনটিও প্রশংসা করার মতো। তবে বড়দের লেখা কিন্তু নিমিতই যাচ্ছে। আরো যাবে ইন্শাআল্লাহ। তবে বড়দের মতো করে তোমাদেরও লিখতে হবে। এখন কিন্তু তোমরাও বড় হয়েছো।